১৩ দিনের অভিযান শেষে পৃথিবীর মাটিতে পদার্পণ করেছেন চীনের প্রথম নারী নভোচারী লুই ইয়ং সহ অন্য দুই নভোচারী। খবর ফক্স নিউজের।
নভোচারীরা ইনার মঙ্গোলিয়া প্রদেশের একটি ঘাসবেষ্টিত মাঠে প্যারাসুটে করে অবতরণ করেন। চীন জানায়, এটিই ছিলো তাদের দেশের প্রথম মহাকাশ অভিযান যাতে নারী নভোচারী পাঠানো হলো। এছাড়াও এটি ছিলো চীনের দীর্ঘতম মহাকাশ অভিযান।
নভোচারীদের বহনকারী ক্যাপসুলটি মাটিতে নামার পর অভিযানটির প্রধান, জিং হাইপেং প্রথম বেরিয়ে আসেন। এরপর অন্য দুই ক্রু লুই ওয়াং এবং সবশেষে লুই ইয়ং বের হন। তারা তিনজনই অত্যন্ত দক্ষ এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন পাইলট বলে জানিয়েছে চীনা বার্তা সংস্থা সিনহুয়া। টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে তারা হেসে, হাত নেড়ে এবং স্যালুট করে সাড়া দেন।
এ অভিযানে মহাকাশযানটি রিমোট কন্ট্রোল এবং মানুষ উভয়ভাবেই পরিচালনার ব্যবস্থা ছিলো। এছাড়াও অভিযাত্রীদের দেখাশোনা করার জন্য বিশেষ মেডিকেল ব্যবস্থাও ছিলো। এটি মহাকাশে স্থায়ী ¯েপস স্টেশন স্থাপনের একটি প্রাথমিক পরীক্ষা ছিলো।
চীন এ বছরই আরেকটি মহাকাশ অভিযানের কথা চিন্তা করছে। যদিও তা কিছুটা পেছাতে পারে সেনজুহ ৯ এবং টিয়ানগং ১ অভিযানের পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/অদ্বিতী/ওএস/এইচবি/জুলাই ১/২০১২
নভোচারীরা ইনার মঙ্গোলিয়া প্রদেশের একটি ঘাসবেষ্টিত মাঠে প্যারাসুটে করে অবতরণ করেন। চীন জানায়, এটিই ছিলো তাদের দেশের প্রথম মহাকাশ অভিযান যাতে নারী নভোচারী পাঠানো হলো। এছাড়াও এটি ছিলো চীনের দীর্ঘতম মহাকাশ অভিযান।
নভোচারীদের বহনকারী ক্যাপসুলটি মাটিতে নামার পর অভিযানটির প্রধান, জিং হাইপেং প্রথম বেরিয়ে আসেন। এরপর অন্য দুই ক্রু লুই ওয়াং এবং সবশেষে লুই ইয়ং বের হন। তারা তিনজনই অত্যন্ত দক্ষ এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন পাইলট বলে জানিয়েছে চীনা বার্তা সংস্থা সিনহুয়া। টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে তারা হেসে, হাত নেড়ে এবং স্যালুট করে সাড়া দেন।
এ অভিযানে মহাকাশযানটি রিমোট কন্ট্রোল এবং মানুষ উভয়ভাবেই পরিচালনার ব্যবস্থা ছিলো। এছাড়াও অভিযাত্রীদের দেখাশোনা করার জন্য বিশেষ মেডিকেল ব্যবস্থাও ছিলো। এটি মহাকাশে স্থায়ী ¯েপস স্টেশন স্থাপনের একটি প্রাথমিক পরীক্ষা ছিলো।
চীন এ বছরই আরেকটি মহাকাশ অভিযানের কথা চিন্তা করছে। যদিও তা কিছুটা পেছাতে পারে সেনজুহ ৯ এবং টিয়ানগং ১ অভিযানের পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/অদ্বিতী/ওএস/এইচবি/জুলাই ১/২০১২
No comments:
Post a Comment